শিক্ষায় দর্শন, দর্শনের শিক্ষা
শিক্ষায় দর্শন, দর্শনের শিক্ষা” উক্তির ভেতর দুটি শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় শিক্ষা এবং দর্শন। আমরা জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যা শিখতে থাকি তাই শিক্ষা। আর দর্শন হলো দেখা , কিন্তু তা শুধু মাত্র চোখ দিয়ে দেখা নয় মনের চোখ দিয়েও হতে পারে। শিক্ষা যখন অন্তর চক্ষুর দর্শনের সাথে সংগঠিত হয় তখনই তা প্রকৃত শিক্ষায় পরিণত হয়।
"শিক্ষায় দর্শন , দর্শনের শিক্ষা" অনুষ্ঠানে স্যার সলিমুল্লাহ খানের বক্তব্যের মূল কথা ছিল " ভাষার সুষ্ঠ ব্যবহার , যথাযোগ্য সম্মান , আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থাপনা পরিবর্তন এবং শিক্ষার স্তর বিন্যাস।
কোন জাতির পরিচয় হচ্ছে তার মাতৃভাষায়। শিশু যেমন তার জন্মের পর সবথেকে বেশি নির্ভর করে তার মায়ের ওপর, ঠিক তেমনি শিশুর মুখের প্রথম অর্থবোধক ভাষা তার মাতৃভাষা। এ জন্য মাতৃভাষাকে তুলনা করা হয়েছে মাতৃদুগ্ধের সাথে। অথচ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে একটু দৃষ্টি দিলেই দেখা যায় আমরা মাতৃভাষাকে বাদ দিয়ে বিদেশি ভাষা তথা ইংরেজি ভাষা বেশি ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। মানুষ তার মাতৃভাষায় সবথেকে বাকপটু হয়, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা মাতৃভাষা বাংলাকে বাদ দিয়ে বিদেশি ভাষার চর্চায় বেশি আগ্রহী। ফলস্বরূপ নিজের ভাষাতে অজ্ঞতা তো থাকেই সেই সাথে আমরা ইংরেজি ভাষাতেও যে খুব দক্ষ তাও না। উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে তো বটেই নিম্ন শিক্ষার ক্ষত্রেও আমরা যতটা পারা যায় বাংলা ভাষাকে বাদ দিতে চেষ্টা করি। পৃথিবীর যে কোন সফল বা উন্নত জাতির দিকে লক্ষ করলে দেখা যাবে তারা নিজেদের মাতৃভাষাকেই সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়েছে। আবার তারা কিন্তু অন্য ভাষাতেও পটু। অথচ আমরা নিজেদের ভাষাকেই অবজ্ঞা করি। এর থেকে বেশি লজ্জার আর কি হতে পারে?
তাই শিক্ষার গুনগত ও পরিমাণ গত মান বাড়াতে হলে দেশীয় শিক্ষার কোনোই বিকল্প নেই ।শিক্ষা ব্যবস্থায় মাতৃভাষা কে যদি প্রাধান্য দেওয়া হয় তবেই শিক্ষা হবে সবার জন্য এবং শিক্ষার নীতিও এটি হওয়া প্রয়োজন। শিক্ষার সমান অধিকার দিতে হবে , শুভঙ্করের ফাঁকি দেওয়া যাবে না ।
শিক্ষায় দর্শন, দর্শনের শিক্ষা” উক্তির ভেতর দুটি শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় শিক্ষা এবং দর্শন। আমরা জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যা শিখতে থাকি তাই শিক্ষা। আর দর্শন হলো দেখা , কিন্তু তা শুধু মাত্র চোখ দিয়ে দেখা নয় মনের চোখ দিয়েও হতে পারে। শিক্ষা যখন অন্তর চক্ষুর দর্শনের সাথে সংগঠিত হয় তখনই তা প্রকৃত শিক্ষায় পরিণত হয়।
"শিক্ষায় দর্শন , দর্শনের শিক্ষা" অনুষ্ঠানে স্যার সলিমুল্লাহ খানের বক্তব্যের মূল কথা ছিল " ভাষার সুষ্ঠ ব্যবহার , যথাযোগ্য সম্মান , আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থাপনা পরিবর্তন এবং শিক্ষার স্তর বিন্যাস।
কোন জাতির পরিচয় হচ্ছে তার মাতৃভাষায়। শিশু যেমন তার জন্মের পর সবথেকে বেশি নির্ভর করে তার মায়ের ওপর, ঠিক তেমনি শিশুর মুখের প্রথম অর্থবোধক ভাষা তার মাতৃভাষা। এ জন্য মাতৃভাষাকে তুলনা করা হয়েছে মাতৃদুগ্ধের সাথে। অথচ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে একটু দৃষ্টি দিলেই দেখা যায় আমরা মাতৃভাষাকে বাদ দিয়ে বিদেশি ভাষা তথা ইংরেজি ভাষা বেশি ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। মানুষ তার মাতৃভাষায় সবথেকে বাকপটু হয়, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা মাতৃভাষা বাংলাকে বাদ দিয়ে বিদেশি ভাষার চর্চায় বেশি আগ্রহী। ফলস্বরূপ নিজের ভাষাতে অজ্ঞতা তো থাকেই সেই সাথে আমরা ইংরেজি ভাষাতেও যে খুব দক্ষ তাও না। উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে তো বটেই নিম্ন শিক্ষার ক্ষত্রেও আমরা যতটা পারা যায় বাংলা ভাষাকে বাদ দিতে চেষ্টা করি। পৃথিবীর যে কোন সফল বা উন্নত জাতির দিকে লক্ষ করলে দেখা যাবে তারা নিজেদের মাতৃভাষাকেই সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়েছে। আবার তারা কিন্তু অন্য ভাষাতেও পটু। অথচ আমরা নিজেদের ভাষাকেই অবজ্ঞা করি। এর থেকে বেশি লজ্জার আর কি হতে পারে?
তাই শিক্ষার গুনগত ও পরিমাণ গত মান বাড়াতে হলে দেশীয় শিক্ষার কোনোই বিকল্প নেই ।শিক্ষা ব্যবস্থায় মাতৃভাষা কে যদি প্রাধান্য দেওয়া হয় তবেই শিক্ষা হবে সবার জন্য এবং শিক্ষার নীতিও এটি হওয়া প্রয়োজন। শিক্ষার সমান অধিকার দিতে হবে , শুভঙ্করের ফাঁকি দেওয়া যাবে না ।